প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয্য পাহাড় পর্বZ †Niv ivsMvgvwUi ivR¯’jx Dc‡Rjvq kZ eQ‡ii wb`©kb ¯’vb¸‡jv Aবহেলিত পড়ে আছে৷ কয়েক শত বছরের আগে এসব স্থানগুলো নিয়ে নানা ধরনের লোকজ কাহিনী ছিল৷ আর এ কাহিনী নিয়ে নানারুপ রেখা বর্ণbv K‡i MÖv‡gi `v`v-`v`xiv bvwZ, bvwZbx‡`i Nyg cারাতেন৷ কালের ক্রমে এ স্থানগুলো নিজেদের বৈচিত্র হারিয়ে যেতে বসেছে৷ সভ্য সমাজের শিক্ষিত ব্য িক্তরা এ কাহিনীকে আর বিশ্বাস বা মূল্যায়ন করছে না৷ তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, রাজস্থলীর এসব নিদর্শb ¯’vb †Kv_vq wKfv‡e Ae¯’vb Ki‡Q| 3bs ev½vjnvwjqv BDwbq‡bi KvKovQwo ‡iv‡W cv‡k¦© &ঋষি মনিষী ধ্যানের স্থান৷ ঋষি ডং (ঋষি পাহাড়) নামে পরিচিত৷ সেখানে অধিবাসী মারমা প্রবীনদের সাথে আলাপকরে জানা যায়, দুই শত বছরের পূর্বGLv‡b GK Fwl a¨vb Ki‡Zb| GLvbKvi gvbyl Zv‡K েcুজাঁ দিয়ে রাখতো৷ তত্সময় মানুষের বিপদ, অসুধ, বিসুখ, রোগ মু িক্তর একমাত্র তিনি দেখ ভাল করতেন৷ মনিষী ঋষি চলে যাওয়ার পর এখন নিদর্শb ¯’vb wn‡m‡e M‡o Av‡Q| GL‡bv wewfbœ gvbyl †রাগ মু িক্তর কামনার জন্য সেখানে গিয়ে পুজাঁ করছে৷ গাইন্দ্যা ৫নং ইসলামপুর বাজার এলাকা ক্যক-ব- ডং (পাথর খ িদত ঝুড়ি) নামে একটি ঝিড়ির মধ্যে স্থান রয়েছে৷ ২নং গাইন্দ্যা ইউনিয়নের সদস্যা আরেমা মারমা বলেন, তার দাদা-দাদীর মুখে গল্প শুনতেন৷ গভীর অরন্যে জঙ্গলে বাঘ, ভালুককে এড়িয়ে সেখানে মানুষ নানা চাহিদা পুরণের জন্য প্রার্থbv Ki‡Z †hZ| Afve AbUb e¨w³iv †Kv_vI Abyôv‡bi hাওয়ার জন্য পোষাক, সোনা, গয়নাসহ বিভিন্ন উপকরন ধার করতেন৷ আবার নির্ধারিত সময়ে সে গুলো জমা দিত৷ রাজস্থলীর আসলে আসমানী পাহাড় দৃশ্য বলবে, আপনি এক অজানা লোকালয়ে এসে পৌঁেছছে৷ উপজেলার সবচেয়ে কাছে টপহিল (পোয়াইতু পুর্নevmb cvov) cÖvq AvU kZ dzU DPz cাহাড়টি রাজস্থলী উপজেলা চতুর দিকে সীমান্ত দেখা মিলে৷ দিনের শেষে বসে দেখলে তিন কিলোমিটার আয়তনকে একটি গ্রামের চিত্র মনে করবে৷ রাজস্থলী ছাং খিয়াং ( হাতির নদী) আকাঁ, বাকা ঝর্না ধারে পাথর খ িদত হাতি পরিবার যেন চেয়ে আছে, মানুষ আর হাতি কখন পুজাঁ দিতে আসবে৷ এখনো সেখানে প্রতি তিন বছর অন্তর বিভিন্ন স্থান থেকে হাতিরা পুজাঁ করতে আসে৷ এ ছাড়া ছাং খিয়াং নদীর প্রবাহিত ঝিড়ির অসংখ্যা ঝর্না ধারা দেখা মিলবে৷ চকচকে বালু মিশ্রিত পাথরগুলো দেখে একটু হলেও আপনি বসতে ইচ্ছা করবে৷ ঝর্নার পানির স্্রোতে বাতাসের কম্বন গজে উঠার অনেক লতা, পাতা আপনাকে স্বাগতম জানাচ্ছে৷ নিস্পাপ মনে কন্ঠ ছাড়া বলছে, অজানার কিছু কাহিনী৷ বাংলাদেশ সেনা বাহিনী উদ্দ্যোগে নির্মZ SzjšÍ eªxR| wKQzÿb `vwo‡q _vK‡j gvby‡li hvZvqv‡Zi eªxR †`vjbvi mv‡_ িAাপনার মনকে দৌলা দিতে পারে৷ কাপ্তাই খালের পার্শ্বে গোখড়া সাপের গুহায় সাপের রাজত্ব চিত্র বলে দিবে আপনার মনকে৷ তং. মং হ্ন মা (ভাইবোন) পাহাড়টি উপজেলার সবচেয়ে উচু পাহাড়৷ সেখানে দাড়িয়ে দেখলে মিলবে না িন্দত বৈচিত্র পাহাড়ের রুপ৷ কাপ্তাই জল বিদ্যুত্ কেন্দ্র যেন, নজর কেড়ে নিবে৷ দেখা যাবে জোনাকির ঝিলিমিলি বিনোদন আসর৷ বিলাইছড়ি ফারুয়া বাজার আর হ্রদের পানি ক্ষনিকের জন্য মনের শান্তনা করে দেয়৷ চার িদকে তাকালে প্রাকৃতিক দৃশ্য আপনাকে কিছু বলার ও লিখার অভিনন্দন জানাচ্ছে৷ বলি পাড়া, অদৃশ্য শ িক্ত অধিকারী যে কোন একজন পাল্লাক্রমে পেয়ে থাকে৷ তাই বলি পাড়া নামে খ্যাতি৷ এখনো ত্রিপুরা সম্প্রদায়ে একজন শারীরিক শ িক্তধর রয়েছে৷ তবলা ম্্রং (সিন্দুকঝিড়ি) পাথরে খ িদত একটি সিন্দুক৷ সেখানে নানা রকমের ধন, দোলক, মূল্যবান সম্পদ রয়েছে বলে এখানকার মানুষের বিশ্বাষ৷ ফাগুন, চৈত্র মাসের প্রচন্ড গরমে এ ঝিড়িতে ঠান্ডা আবহাওয়া থাকে৷
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস